সমন্বয় – (জীববিজ্ঞান, ৯ম-১০ম) | নোট ২

১। ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে ‘3D’ বলতে কী বুঝ? ব্যাখ্যা কর।

: ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে ‘3D’ হলো Discipline, Diet, Dose ডাক্তারদের মতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য এই ‘3D’ মেনে চলা অত্যাবশ্যক। কেননা ডায়াবেটিস রোগ একেবারে নিরাময় করা যায়না। কিন্তু এই ‘3D’ মেনে চললেই ডায়াবেটিস রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের প্রয়োজন এই ‘3D’ মেনে চলা।

২। হরমোন কী? বা, হরমোন কাকে বলে?

: মানুষ এবং বিভিন্ন প্রাণীর দেহে একধরনের বিশেষ নালিবিহীন গ্রন্থি থাকে। এসব গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত রস রক্তের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়ে দেহের বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। নালিবিহীন গ্রন্থি নিঃসৃত এ ধরনের রসকে হরমোন বলে।

৩। ফ্লোরিজেনকে পস্টুলেটেড হরমোন বলা হয় কেন?

: উদ্ভিদের যে সকল হরমোনগুলোকে এখনো আলাদা করা যায়নি তাদের পস্টুলেটেড হরমোন বলে। এরা প্রধানত উদ্ভিদের ফুল ও জনন সংশ্লিষ্ট অঙ্গের বিকাশে সাহায্য করে। এদের মধ্যে ফ্লোরিজেন প্রধান। ধারণা করা হয়, ফ্লোরিজেন পাতায় উৎপন্ন হয় এবং তা পত্রমূলে স্থানান্তরিত হয়ে পত্রমুকুলকে পুষ্পমূকুলে রূপান্তরিত করে। তাই দেখা যায়, ফ্লোরিজেন উদ্ভিদে ফুল ফোটাতে সাহায্য করে।

৪।মশার কামড়ে আমরা কিভাবে সারা দেই?

: মশা কামড় দিলে ত্বকে অবস্থিত সংবেদী নিউরন ব্যথ্যার উদ্দীপনা গ্রহণ করে। এখানে ত্বক গ্রাহক অঙ্গ হিসেবে কাজ করে। ত্বক থেকে এ উদ্দীপনা সংবেদী নিউরনের অ্যাক্সনের মাধ্যমে স্নায়ুকাণ্ডের ধূসর অংশে পৌছায়। স্নায়ুকাণ্ডের ধূসর অংশে অবস্থিত সংবেদী নিউরনের অ্যাক্সন থেকে তড়িৎ রাসায়নিক পদ্ধতিতে উদ্দীপনা মধ্যবর্তী বা রিলে নিউরনের মাধ্যমে মোটর বা আজ্ঞাবাহী স্নায়ু কোষের ডেনড্রাইটে প্রবেশ করে। আজ্ঞাবাহী স্নায়ুর অ্যাক্সনের মাধ্যমে এ উদ্দীপনা পেশিতে প্রবেশ করে। উদ্দীপনা পেশিতে পৌঁছালে পেশির সংকোচন ঘটে। ফলে উদ্দীপনাস্থল থেকে হাত দ্রুত আপনা-আপনি সরে যায়।উপরোক্তভাবে আমরা মশার কামড়ে সাড়া দেই।

৫। পারকিনসন রোগে মাংশপেশি তার কার্যকারিতা হারায় কেন?

: স্নায়ুকোষ বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি করে থাকে, যার একটি হলো ডোপামিন। ডোপামিন শরীরের পেশির নড়াচড়ায় সাহায্য করে। পারকিনসন রোগক্রান্ত রোগীর মস্তিষ্কে ডোপামিন তৈরির কোষগুলো ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায়। ডোপামিন ছাড়া ঐ স্নায়ুকোষগুলো পেশি কোষগুলোতে সংবেদন পাঠাতে পারে না। ফলে মাংসপেশি তার কার্যকারিতা হারায়।

৬।প্রতিবর্তী ক্রিয়া বলতে কী বোঝায়?

: যেসব উদ্দীপনার প্রতিক্রিয়া মস্তিষ্ক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত না হয়ে সুষুমাকান্ড দ্বারা নিয়ন্ত্রণ হয় তাকে প্রতিবর্তী ক্রিয়া বলে।উদাহরণস্বরূপ বলা যায় অসতর্কভাবে সেলাই করার সময় আঙ্গুলে সূচ ফুটলে তাৎক্ষণিকভাবে হাত অন্যত্র সরে যায়। এটি একটি প্রতিবর্তী ক্রিয়া। এ ক্রিয়াটি যেভাবে ব্যাখ্যা করা যায় তা হলো আঙ্গুলে সুচ ফুটার সময় আঙ্গুলের ত্বকে অবস্থিত সংবেদী নিউরনের ডেনড্রাইটসমূহ ব্যথার উদ্দীপনা গ্রহণ করে। এখানে ত্বক গ্রাহক অঙ্গ হিসেবে কাজ করে।

৭। জৈবিক ঘড়ির ভিত্তিতে জিঙ্গা কোন ধরনের উদ্ভিদ ব্যাখ্যা কর।

: অনেক উদ্ভিদের শুষ্প প্রস্ফুটন দিনের দৈর্ঘ্যের উপর নির্ভরশীল। যে সব এদিনের পুষ্প প্রস্ফুটনের জন্য কম আলোর প্রয়োজন, দীর্ঘ আলোক ঐ সব উদ্ভিদের পুষ্প উৎপাদনে ব্যাঘাত ঘটায়। উদ্ভিদের আলো-অন্ধকারের এ ছন্দ এক ধরনের জৈবিক ঘড়ি। জৈবিক ঘড়ির ভিত্তিতে জিঙা বড়দিনের উদ্ভিদ।জিঙা জাতীয় উদ্ভিদের পুষ্পায়নের জন্য দৈনিক গড়ে ১২-১৬ ঘণ্টা আলো প্রয়োজন, যা বড় দিনের উদ্ভিদের বৈশিষ্টা। তাই জিঙাকে জৈবিক ঘড়িব ভিত্তিতে বড় দিনের উদ্ভিদ বলা হয়।

৮।সেরিব্রাম ও সেরিবেলাম এর মধ্যে পার্থক্য কর।

: নিচে সেরিব্রাম ও সেরিবেলাম-এর পার্থক্য ছক আকারে বর্ণনা করা হলো:
১. গঠন

মস্তিষ্কের সবচেয়ে বড় অংশ সেরিব্রাম।
পশ্চাৎ মস্তিষ্কের সবচেয়ে বড় অংশ সেরিবেলাম।

২. অবস্থান

এটি মস্তিষ্কের অধিকাংশ জায়গা জুড়ে অবস্থিত।
এটি সেবিব্রাম হেমিস্ফিয়ারের নিচে পনসের পৃষ্ঠভাগে অবস্থিত।

৩. কাজ

এটি আমাদের চিন্তা, চেতনা, জ্ঞান, স্মৃতি, ইচ্ছা, বাকশক্তি ও ঐচ্ছিক পেশির কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে
দেহের পেশির টান নিয়ন্ত্রণ, চলনে সমন্বয় সাধন, দেহের ভারসাম্য রক্ষা, দৌড়ানো ও লাফানোর কাজে জড়িত পেশিগুলোর কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করে।

৯।অনিষ্টকারী পোকা দমনে ফেরোমন-এর ব্যবহার ব্যাখ্যা কর।

: ফেরোমন হচ্ছে এক ধরনের হরমোন যা পোকামাকড় তার সঙ্গীকে আকৃষ্ট করতে নিঃসৃত করে। কৃত্রিম ফেরোমনের সাহায্যে ফাঁদ তৈরি করে অনিষ্টকারী পোকা ফাঁদে ও পানিতে ডুবিয়ে মারা হয়। অনিষ্টকারী পোকা দমনে এ পদ্ধতিটি খুবই পরিবেশবান্ধব।

১০।আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহ্যানস বলতে কী বোঝায়া

: অগ্ন্যাশয়ের অভ্যন্তরে অবস্থিত এক ধরনের অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির কোষগুচ্ছকে আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহ্যানস বলে। এগুলো থেকে ইনসুলিন নিঃসৃত হয়।

১১।সাইটোকাইনিনের প্রভাবে কী হয়?

: সাইটোকাইনিনের প্রভাব:

(1) সাইটোকাইনিন বিভিন্ন ঘনত্বে অক্সিনের সাথে মিলিত হয়ে কোষ বিভাজনকে উদ্দীপিত করে।

(ii) উদ্ভিদের কোষের বৃদ্ধি সাধন করে।

(iii) উদ্ভিদে বিভিন্ন অঙ্গের বিকাশ সাধন করে।

(IV) বীজ ও অঙ্গের সুপ্তাবস্থা ভঙ্গ করে।

(v) উদ্ভিদের বার্ধক্য বিলম্বিতকরণেও ভূমিকা পালন করে।

১২।এপিলেপসি কেন হয়?

: এপিলেপসির মূল কারণ এখনও সম্পূর্ণভাবে জানা যায়নি। তবে মস্তিষ্কের অবস্থাগত কারণে এপিলেপসি হয়ে থাকে। ইশকেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীদের মৃগী রোগ দেখা দেয়। মাথায় আঘাতজনিত কারণে মেনিনজাইটিস, এনসেফালাইটিস, এইডস্, জন্মগত মস্তিষ্কের বিকৃতি, টিউমার ইত্যাদি কারণেও এপিলেপসির উপসর্গ দেখা দেয়।

১৩।সেরিবেলাম কী?

: পনসের পৃষ্ঠীয় ভাগে অবস্থিত খণ্ডাংশটি সেরিবেলাম। এটি ডান ও বাম দুই অংশে বিভক্ত। এর বাইরের দিকে ধূসর পদার্থের আবরণ ও ভিতরের দিকে শ্বেত পদার্থ থাকে।

১৪।হরমোনকে “রাসায়নিক দ্রুত” বলা হয় কেন?

:হরমোন সমূহকে রাসায়নিক দৃত বলা হয়, কারণ, এগুলো রক্তের মাধ্যমে পরিবাহিত হয়ে উৎপত্তিস্থল থেকে দেহের দূরবর্তী কোনো কোষ বা অঙ্গকে উদ্দীপিত করে। হরমোন রক্তস্রোতের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়ে নির্দিষ্ট লক্ষ্যকোষে পৌঁছে কোষের প্রাণরাসায়নিক কার্যকলাপকে প্রভাবিত করে, জৈবিক কার্যাবলি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করে। তাই হরমোনকে “রাসায়নিক দূত” বলা হয়।

১৫।কোনটি মানবদেহে প্রধান হরমোন উৎপাদনকারী গ্রন্থি? ব্যাখ্যা কর।

: পিটুইটারি গ্রন্থি বা হাইপোফাইসিস মস্তিষ্কের নিচের অংশে অবস্থিত। এটি মানবদেহের প্রধান হরমোন উৎপাদনকারী গ্রন্থি। কারণ একদিকে পিটুইটারি তাই থেকে নিঃসৃত হরমোন সংখ্যায় যেমন বেশি, অপরদিকে অন্যান্য গ্রন্থি উপর এসব হরমোনের প্রভাবও বেশি। গ্রন্থি থেকে গোনাডোট্রপিক, সোমাটোট্রপিক, থাইরোয়েড উদ্দীপক হরমোন (TSH), এডরেনোকর্টিকোট্রপিন ইত্যাদি হরমোন নিঃসৃত হয়। এটি অন্যান্য গ্রন্থিকে প্রভাবিত করা ছাড়াও মানবদেহের বৃদ্ধির হরমোন নির্গত করে।

১৬। পিটুয়াটারী প্রঙ্গিকে প্রধান গ্রন্থি বলা হয় কেন?

: পিটুয়াটারী গ্রন্থি দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নালিবিয়ীন আছি। পিটুয়াটারী গ্রন্থ থেকে নিঃসৃত হরমোন সংখ্যায় অনেক বেশি এবং অন্যান্য গ্রন্থির উপর এসব হরমোনের প্রভাবও বেশি। এই গ্রন্থি থেকে গোনাডোট্রপিক, সোমাটোট্রপিক, থাইরেড উদ্দীপক হরমোন, ভড়তেনোকর্টিকোট্রপিন ইত্যাদি হরমোন নিঃসৃত হয়। এসব হরমোন মানবদেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বিপাকীয় কাজ, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ হরমোনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ ও জননাঙ্গের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এজন্য পিটুয়াটারী গ্রন্থিকে প্রধান গ্রন্থি বলা হয়।

১৭।ফটোট্রপিজমের ব্যাখ্যা দাও।

: দিবা ও রাত্রিকালের তুলনামূলক দৈর্ঘ্যের প্রতি কোনো উদ্ভিদের সাড়া দেওয়ার প্রবণতাকে ফটোট্রপিজম। অর্থাৎ উদ্ভিদেত পুষ্পধারনের উপর দিবালোকের প্রভাবই হচ্ছে ফটোট্রপিজম। সারাবছর দিন ও রাতের দৈর্ঘ্য সমান থাকে না। কখনো রাত ছোট ও দিন বড়, কখনো রাত বড় ও দিন ছোট। আবার কখনো রাত দিন প্রায় সমান থাকে। দিবাকালে দীর্ঘতার উপর ভিত্তি করে পুষ্পক উদ্ভিদকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা- (1) ছোটদিনের উদ্ভিদ, (ii) বড়দিনের উদ্ভিদ, (iii) আলোক নিরপেক্ষ উদ্ভিদ।

১৮।প্যারালাইসিস কেন হয়?

প্যারালাইসিসের কারণগুলো হলো-

১. মস্তিষ্কের স্ট্রোক, ২. মেরুদন্ডে বা ঘাড়ের সুষুমাকাণ্ডে আঘাত, ৩. স্নায়ুরোগ
৪. সুষুমাকাণ্ডে বা কাশেরুকার ক্ষয় রোগ ইত্যাদি।

১৯।থাইরয়েড সমস্যা বলতে কী বোঝ?

: থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি জনিত সমস্যাই হলো থাইরয়েড সমস্যা। এ সমস্যার ফলে শিশুদের মানসিক বিকাশ বাধা পায়, চামড়া খসখসে ও চেহারা গোলাকার হয়ে যায়। গলগণ্ডও একধরনের থাইরয়েড সমস্যা। আয়োডিনযুক্ত লবণ খাওয়া, সামুদ্রিক মাছ খাওয়া ইত্যাদির মাধ্যমে এ সমস্যা হাতে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।

২০।প্রান্তীয় স্নায়ুতন্ত্র কী?

: মস্তিষ্ক থেকে ১২ জোড়া ও মেরুমজ্জা বা সুষুম্নাকাণ্ড থেকে ৩১ জোড়া স্নায়ু নির্গত হয় এবং সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্মতর শাখায় বিভক্ত হয়ে সর্বাঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। এগুলোকে একত্রে প্রান্তীয় স্নায়ুতন্ত্র বলে।

২১।দিনের বেলায় উদ্ভিদ কান্ড সূর্যালোকের দিকে বেঁকে যায় কেন?

: ফটোট্রপিক চলন এক ধরনের বক্রচলন। উদ্ভিদের কাণ্ড এবং শাখা-প্রশাখার সবসময় আলোর দিকে চলন ঘটে এবং মূলের চলন সবসময় আলোর বিপরীত দিকে হয়। কাণ্ডের আলোরদিকে চলনকে পজিটিভ ফটোট্রেপিজম এবং মূলের আলোর বিপরীত দিকে চলনকে নেগেটিভ ফটোট্রপিজম বলে।

২২।স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র বলতে কি বুঝায়?

: স্নায়ুতন্ত্রের যে অংশের কার্যকারিতার উপর মস্তিষ্ক ও মেরুরজ্জুর কোনো প্রভাব না থাকায় এরা স্বাধীন ও স্বতন্ত্রভাবে আপন কর্তব্য সম্পাদন করে সেটিই গংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র। এটি স্নায়ুতন্ত্রের একটি বিশেষ অংশ। যেসব অঙ্গের উপর আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই সেগুলো স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা পরিচালিত ও নিদ্রিত হয়। দেহের ভিতরের অঙ্গসমূহ, যেমন- হৃৎপিণ্ড, অস্ত্র, পাকস্থলি, অগ্ন্যাশয় ইত্যাদির কাজ স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা পরিচালিত হয়।

২৩।’দিবা দৈর্ঘ্যের হ্রাস-বৃদ্ধি উদ্ভিদের ফুল-ফল ধারণাকে প্রভাবিত করে- ব্যাখ্যা কর।

:উদ্ভিদের আলো-অন্ধকারের ছন্দের উপর ভিত্তি করে পুষ্পধারী উদ্ভিদকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।

১। ছোটদিনের উদ্ভিদ-পুষ্পায়নে দৈনিক গড়ে ৮-১২ ঘণ্টা আলো প্রয়োজন। যেমন চন্দ্রমল্লিকা, ডালিয়া।

২। বড়দিনের উদ্ভিদ- পুষ্পায়নে দৈনিক গড়ে ১২-১৬ ঘন্টা আলো প্রয়োজন। যেমন লেটুস, জিঙা।

৩। অলোক নিরপেক্ষ উদ্ভিদ: পুষ্পায়নে দিনের আলো কোনো প্রভাব ফেলে না। যেমন: শসা, সূর্যমুখী।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।