বাঙালি জাতি গড়ে উঠেছে অস্ট্রিক, দ্রাবিড়, ও আর্য জাতীর সংমিশ্রনে। তবে এর প্রধান অংশটুকু গড়ে উঠে অস্ট্রিক জাতি থেকে। অস্ট্রিক জাতিকে আদি অস্ট্রেলিও বা অস্ট্রালয়েডও বলা হয়। প্রাচীন সাহিত্যে এদের “নিষাদ” নামে উল্লেখ পাওয়া যায়। বাঙালি জাতিকে প্রাক আর্য বা অনার্য জনগোষ্ঠি এবং আর্য জনগোষ্ঠি এই দুই ভাগে ভাগ করা যায়। আর্যপূর্ব জনগোষ্ঠি প্রাধানত চার ভাগে বিভক্ত যথাঃ ১. নেগ্রিটো ২. অস্ট্রিক ৩. দ্রাবিড় ৪. মঙ্গোলীয় বা ভোটচীনীয়। অস্ট্রিক জাতিরা নেগ্রেটোদের উৎখাত করে এ অঞ্চলে বসতি স্থাপন করে। অস্ট্রিকদের সমসাময়িক সময়ে দ্রাবিড়রাও এ দেশে আসে। অস্ট্রিকদের কিছ পরে আসলেও এরাই এদেশের সবচেয়ে প্রাচীন জাতি। পরবর্তীতে পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে আর্যরা এ দেশে এসে সিন্ধু-বিধৌত অঞ্চলে বসতি স্থাপন করে। আর্যদের আদি নিবাস ছিল ইউরাল পর্বতের দক্ষিণে কিরঘিজ তৃণভূমি অঞ্চলে। এদের সমসাময়িক সময়ে বা কিছু পরে মঙ্গোলীয় বা ভোটচীনীয়রাও বঙ্গদেশে আগমন করে। এভাবে বিভিন্ন জাতি মিলে মিশে হাজার বছরে আমাদের বাঙালি জাতি তৈরি হয়েছে। তাই বাঙালি জাতিকে সংকর জাতি বলা হয়।
এই পাতাটি বর্তমানে নির্মাণাধীন আছে। এটি খুব শিগ্রই পরিপূর্ণ করা হবে।
বিদ্যাঘর তথ্য ভান্ডারে নিচের বিদ্যাগুচ্ছগুলো উন্মুক্ত রয়েছে। ভ্রমণ করতে ক্লিক করুন –
প্রথমিক শিক্ষা বাতায়ন – প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য নিয়মিত আপডেট পেতে ভ্রমণ করুন প্রাথমিক শিক্ষা বাতায়ন।
মাধ্যমিক শিক্ষা বাতায়ন – মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য নিয়মিত আপডেট পেতে ভ্রমণ করুন মাধ্যমিক শিক্ষা বাতায়ন।
উচ্চ শিক্ষা বাতায়ন – বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছু অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য নিয়মিত আপডেট পেতে ভ্রমণ করুন উচ্চ শিক্ষা বাতায়ন।
পেশা বাতায়ন – চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য নিয়মিত আপডেট পেতে ভ্রমণ করুন পেশা বাতায়ন।
আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার প্রয়োজনীয় পাতাটি এই মুহূর্তে পরিপূর্ণ না থাকায় আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আপনি চাইলে এই পাতাটিতে অবদান রাখতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আপনাকে আমাদের অবদানকারীর তালিকায় নিবন্ধিত হতে হবে। এ সংক্রান্ত বিস্তারিত জানতে আমাদের মেইল করতে পারেন bidyaghor@gmail.com এই ঠিকানায়।